১ জন কমিউনিস্ট কে নাস্তিক হতেই হবে । কারন কেউ যদি ঈশ্বরে বিশ্বাস করে , তাকে
প্রচলিত ধর্মে বিশ্বাস করতে হবে । আর প্রচলিত ধর্মে বিশ্বাস করলে তাকে জাতি ও বর্ণ
বিদ্বেষে বিশ্বাস করতে হবে , আর বিদ্বেষে বিশ্বাস করারি সবচেয় বড়ো সাম্রাজ্যবাদী মনভাব ।
তাই কমিউনিজমের শুরু হয় নাস্তিকতা দিয়েই । তবে একজন নাস্তিক কমিউনিস্ট নাও হতে পারে।
আজকে আমাদের শোষণ করার জন্য যেমন আইন রয়েছে , প্রাচীন কালেও আমাদের শোষণ করার জন্য আইন তৈরি হয়েছিল । সেই আইন ই আজ ধর্মের রুপ নিয়েছে ।
গ্যালিলিও , কোপারনিকাস , ব্রুনোর পর সূর্য আর পৃথিবীর চার পাসে ঘোরে না ,
তাই ঈশ্বরের শক্তিও ক্ষীণ হয়ে এসেছে । অলৌকিক কিছুতে মানুষ সহজে বিশ্বাস করে না ।
তাই " তুই নরকে যা পাপিষ্ঠ " বলেও কাজ হাসিল হয় না । তাই এখন আবার তৈরি হয়েছে নতুন আইন , যেখানে শোষক ই শাসক , আর শাসক ই ভগবান ।
আর যে এই বেবস্থার বিরুদ্ধে লড়তে চায় , এই শোষণের অবসান দেখতে চায় , সেই কমিউনিস্ট ।তাই কমিউনিস্ট দের পুজিবাদের বিরুদ্ধে তো অবশ্যই মৌলবাদের বিরুদ্ধে , অর্থাৎ ভগবানের বিরুদ্ধেও লড়তে হয় ।
প্রচলিত ধর্মে বিশ্বাস করতে হবে । আর প্রচলিত ধর্মে বিশ্বাস করলে তাকে জাতি ও বর্ণ
বিদ্বেষে বিশ্বাস করতে হবে , আর বিদ্বেষে বিশ্বাস করারি সবচেয় বড়ো সাম্রাজ্যবাদী মনভাব ।
তাই কমিউনিজমের শুরু হয় নাস্তিকতা দিয়েই । তবে একজন নাস্তিক কমিউনিস্ট নাও হতে পারে।
আজকে আমাদের শোষণ করার জন্য যেমন আইন রয়েছে , প্রাচীন কালেও আমাদের শোষণ করার জন্য আইন তৈরি হয়েছিল । সেই আইন ই আজ ধর্মের রুপ নিয়েছে ।
গ্যালিলিও , কোপারনিকাস , ব্রুনোর পর সূর্য আর পৃথিবীর চার পাসে ঘোরে না ,
তাই ঈশ্বরের শক্তিও ক্ষীণ হয়ে এসেছে । অলৌকিক কিছুতে মানুষ সহজে বিশ্বাস করে না ।
তাই " তুই নরকে যা পাপিষ্ঠ " বলেও কাজ হাসিল হয় না । তাই এখন আবার তৈরি হয়েছে নতুন আইন , যেখানে শোষক ই শাসক , আর শাসক ই ভগবান ।
আর যে এই বেবস্থার বিরুদ্ধে লড়তে চায় , এই শোষণের অবসান দেখতে চায় , সেই কমিউনিস্ট ।তাই কমিউনিস্ট দের পুজিবাদের বিরুদ্ধে তো অবশ্যই মৌলবাদের বিরুদ্ধে , অর্থাৎ ভগবানের বিরুদ্ধেও লড়তে হয় ।
0 comments:
Post a Comment